📢 চমক এসে গেছে!
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ন্যাটোর কড়া নির্দেশ: সেনাপ্রধান ব্যর্থ হলে দেশে ঢুকবে ৫ হাজার ন্যাটো সেনা
📅 প্রকাশিত: ২১ আগস্ট ২০২৫
🖋️ রিপোর্টার: ফারিয়া তাসনিম | কাল্পনিক সংবাদ
ঢাকা:
বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক চমকপ্রদ মোড় এসেছে। ইউরোপভিত্তিক আন্তর্জাতিক সামরিক জোট ন্যাটো (NATO) এবার সরাসরি হস্তক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছে। তাদের দাবি অনুযায়ী, “গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে” প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে—যদি প্রয়োজন হয়, সামরিক সহায়তার মাধ্যমে।
সূত্র জানায়, ন্যাটোর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মিশন সেল থেকে একটি গোপন বার্তা সম্প্রতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এর দপ্তরে পৌঁছেছে। তাতে বলা হয়:
“বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও গণতান্ত্রিক শূন্যতা বিশ্ব নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে হবে। যদি ব্যর্থ হন, তাহলে জরুরি হস্তক্ষেপে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫ হাজার ন্যাটো সেনা।"
এদিকে এই সংবাদ প্রকাশ্যে আসতেই দেশব্যাপী চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। জনমনে প্রশ্ন—ন্যাটো কীভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারে?
আরেকটি সূত্র দাবি করছে, এই পদক্ষেপের নেপথ্যে রয়েছে ইন্দো-প্যাসিফিক জিওপলিটিক্স। বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ তাদের “গণতান্ত্রিক সহচর” হিসেবে ধরে রাখতে চায়।
🔍 সেনাপ্রধান কী বলছেন?
আনুষ্ঠানিকভাবে সেনাবাহিনী এই বিষয়ে মুখ খুলেনি। তবে গোপন সূত্র থেকে জানা যায়, সেনাপ্রধান ন্যাটোর হুঁশিয়ারির পর নিরাপত্তা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে একটি কৌশলগত কমিটি গঠন করে এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বৈঠক করেছেন।
🛬 “অপারেশন রিটার্ন অব হোপ”?
বিশ্ব কূটনীতিক মহল একে “অপারেশন রিটার্ন অব হোপ” নামে অভিহিত করেছে। কেউ বলছে এটি নতুন কোল্ড ওয়ারের অংশ—আবার কেউ বলছে এটি দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন এক ইতিহাসের সূচনা।