ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: ৭০০ সেনা নিহত, মোদির হার্ট অ্যাটাক – দেশজুড়ে শোকের ছায়া


**ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: ৭০০ সেনা নিহত, মোদির হার্ট অ্যাটাক – দেশজুড়ে শোকের ছায়া**


**নয়াদিল্লি, ১ মে ২০২৫:**  

কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র সামরিক সংঘর্ষে প্রায় ৭০০ জন ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছে বলে সামরিক সূত্রে জানা গেছে। এই মর্মান্তিক ঘটনার খবর পেয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গভীর মানসিক আঘাত পান এবং তাৎক্ষণিকভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। বর্তমানে তিনি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস (AIIMS)-এ চিকিৎসাধীন।


ঘটনার সূত্রপাত হয় আজ রাতে, যখন পাক সেনাবাহিনী লাইন অফ কন্ট্রোল (LoC) বরাবর হঠাৎ করেই ভারী গোলাবর্ষণ শুরু করে। ভারতীয় বাহিনী পাল্টা জবাব দেয়, কিন্তু সংঘর্ষ এতটাই তীব্র হয় যে এতে দুই পক্ষেই ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আজ সকালে একটি বিবৃতিতে জানায়, “আমাদের ৭০০ বীর সৈনিক মাতৃভূমির জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছেন।”


প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন এই হতাহতের তালিকা হাতে পান, তখন তিনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনায় ব্যস্ত ছিলেন। সংবাদটি শুনেই তিনি হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পরে জানা যায়, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন এবং এখন সংকটজনক অবস্থায় আছেন।


দেশজুড়ে এই ঘটনার পর গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সংসদে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়েছে, সমস্ত সরকারি ভবনে পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে এবং তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।


**রাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া:**  

রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেছেন, “এটি জাতির জন্য এক গভীর ক্ষতির মুহূর্ত। আমরা আমাদের সৈনিকদের সাহস ও আত্মত্যাগ চিরকাল স্মরণ করব।” অন্যদিকে, বিরোধী নেতারাও এই সময় রাজনৈতিক বিভাজন ভুলে একত্রে শোক প্রকাশ করেছেন।


**আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া:**  

জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, চীন সহ একাধিক আন্তর্জাতিক শক্তি এই হিংসা বন্ধে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে।


**উপসংহার:**  

ভারত এখন এক কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নিরাপত্তা, কূটনৈতিক সমাধান এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা—সবকিছুই এখন প্রশ্নের মুখে। দেশবাসী প্রার্থনা করছেন—প্রধানমন্ত্রীর দ্রুত আরোগ্য এবং সীমান্তে শান্তির প্রত্যাবর্তনের জন্য।


---


Post a Comment

Previous Post Next Post